যদি তিনি আবার এই পৃথিবীতে জন্মাতেন তাহলে খে’লার পাশাপাশি কোরআনে হাফেজ হতেন”। নিম্নে স্পোর্টসজোন পাঠকদের জন্যে তাসকিনের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের,
বাহিরের গল্প তুলে ধ’রা হলো- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে তাসকিন আহমেদ: কিং খালেদ ইনস্টিটিউ’ট, স্টাম্পফোর্ড ইউনিভা’র্সিটি, আ’মেরিকান ইউনিভা’র্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভা’র্সিটি (হাসি), এই দুটিতেই আছি। গ্র্যাজুয়েশন কোনটা থেকে কমপ্লিট করব এখনো শিওর না। অন্যটাতেও ভর্তি হতে পারি।
সবচেয়ে দুঃখের দিন কোনদিন? তাসকিন আহমেদ: যেদিন ১৯ বিশ্বকাপে (২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ) শুনেছি আমি দলে নেই। এক সপ্তাহের জন্য রাজা হলে কী করবেন? তাসকিন আহমেদ : এক সপ্তাহের জন্য রাজা হলে? দুনিয়ার সব দু’র্নীতি উঠায়ে দিতাম আর গরিব থাকত না ওই অবস্থা করতাম মানে সাধ্যমতো।
বিপদে পড়লে সবার প্রথমে কাকে ফোন দেবেন? তাসকিন আহমেদ : বাবাকে। কোন ক্রিকেটার এবং ফুটবলার কে পছন্দ করেন? তাসকিন আহমেদ : পছন্দের ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা। ফুটবলার সিআরসেভেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলে বন্ধু ক্রিকেটার কে? তাসকিন আহমেদ : সৌম্য, মোসাদ্দেক, এনামুল বিজয়।
অটোগ্রাফ না সেলফি দেওয়া সহ’জ? তাসকিন আহমেদ : সেলফিটাই ইজি আসলে। অটোগ্রাফের ব্যাপারটা হলো অনেক সময় সবাইকে দেওয়া যায় না। হাতও ব্যথা হয়। সেলফিটাই ইজি এখন। নিজের সবচেয়ে বড় গুণ, দোষ? তাসকিন আহমেদ : একটা গুণ যদি বলা হয়, আমি মানুষকে দ্রুত ক্ষমা করতে পারি।
রাগ করে থাকতে পারি না বেশিক্ষণ। দোষ যদি বলা হয়, মানুষের কথাগুলা গায়ে লাগে, কয়েক দিন ধরে মা’থায় থেকে যায়। আজকের এই অবস্থানে আসার পেছনে কার অবদান সবচেয়ে বেশি? তাসকিন আহমেদ : আমা’র বাবার অনেক অবদান। সেলিব্রিটি লাইফ কতটা উপভোগ করেন? তাসকিন আহমেদ : এটা আলহাম’দুলিল্লাহ। এটা একটা বিশাল বড় পাওয়া। অনেক টাকা থাকলেও কিন্তু এটা অনেকে পায় না।